প্রতিবেদন : মুর্শিদাবাদকে ঘিরে গভীর শীর্ষ স্থানীয় চক্রান্ত ক্রমশ সামনে এসে পড়ছে। সীমান্ত টোপকে ঢুকে হামলা হবে। তারপর বিজেপি এবং তার শাখারা নামবে রাজনৈতিক ইস্যু করতে। এই চিত্রনাট্য ধরেই শুক্রবার হাজির কেন্দ্রের মানবাধিকার কমিশন এবং মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা। এ সম্পর্কে তৃণমূলের স্পষ্ট বক্তব্য, এরা বারবার বাংলাতেই আসে কেন? যখন মণিপুর লাগাতার জ্বলতে থাকে, যখন ত্রিপুরা-সহ বিভিন্ন রাজ্যে সন্ত্রাস হয় কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন কেন্দ্র-সহ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে নারী নির্যাতন হয় তখন এই দলদাস কমিশনগুলো কোথায় থাকে? এদের শুধুমাত্র রাজনৈতিক টার্গেট দিয়ে বাংলায় পাঠানো হয়। এদিন রাজ্যপালের মালদা যাওয়ারও তীব্র সমালোচনা করেছে তৃণমূল। তাদের বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন গভীর চক্রান্তে তৈরি গোলমাল থামিয়ে পরিস্থিতি ক্রমশ শান্ত হয়েছে। শান্তি ফিরেছে। এখন তিনি নিজেও যাননি। যথাযথ সময়ে যাবেন। ওই এলাকায় পুলিশ-প্রশাসন কাজ করছে। বাইরে থেকে আপাতত না যাওয়াই ভাল। রাজ্যপালও যেন এখন না গিয়ে কয়েকদিন বাদে যান। রাজ্যপাল এই অনুরোধ না শুনে নিজে যেভাবে গিয়েছেন সেটা তাঁর বিজেপির কর্তাদের নির্দেশে রাজনৈতিক ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ পালনে। এভাবেই বিজেপি এবং তার শাখারা নানা ভাবে অস্থিরতা সৃষ্টিকারীদের মদত দিয়ে বাংলার বদনাম করছে।
আরও পড়ুন- পিএম আবাস যোজনার ঘর থেকে উৎখাত হল দলিতরা