যোগেশের অধ্যক্ষের মদতে চেষ্টা গোলমালের, সমাধানে শিক্ষামন্ত্রী

যোগেশচন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ যিনি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত, তাঁর উসকানি ও প্ররোচনায় একদল পড়ুয়া অশান্তি তৈরি করেছে কলেজে।

Must read

প্রতিবেদন : ষড়যন্ত্রের চক্রান্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও। যোগেশচন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ যিনি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত, তাঁর উসকানি ও প্ররোচনায় একদল পড়ুয়া অশান্তি তৈরি করেছে কলেজে। মিডিয়ায় ফুটেজ খেতে পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল ছাত্র পরিষদকে টার্গেট করা হয়েছে। যদিও আজ সরস্বতী পুজোর দুপুরে কলেজে যান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ছিলেন সাংসদ মালা রায়ও। পড়ুয়াদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, তিনি পড়ুয়াদের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যার সমাধানে পদক্ষেপ নেবেন। এবং পুজো সংক্রান্ত বিষয়ে যে ধরনের বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে তা বুঝতে পারেন। কলেজের অধ্যক্ষ যেভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সরস্বতী পুজোকে কেন্দ্র করে কলেজে রাজনীতি করছেন তাকে ধিক্কার জানিয়েছেন সকলেই। এদিনও একদল পড়ুয়া কলেজে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করে।

আরও পড়ুন-ম্যানহোলে নেমে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু, ১০ লক্ষ করে ক্ষতিপূরণ

এবিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তৃণমূল রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ জানান, কলেজে পুজো হোক এটা সব বিভাগই চায়। যোগেশচন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ, যিনি সংবাদমাধ্যমে বিজেপি মুখপাত্র হিসাবে বসেন, তিনি পুজো ঘিরে ধর্মীয় উসকানি দিচ্ছেন। মিডিয়ার সামনে প্রচার পাওয়ার মতো স্লোগান দিতে কাদের পরামর্শ, তাও দেখা প্রয়োজন। পুজোর জায়গা নিয়ে বিভাগগুলির মধ্যে মূল গন্ডগোল। রবিবার শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও সাংসদ মালা রায় কলেজের সরস্বতী পুজোর আয়োজন পরিদর্শনে যান। সেখানে তাঁদের ঘিরে উচ্ছৃঙ্খলতা শুরু হয়। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন ওঠে, কার ইন্ধনে এভাবে অশান্তি সরস্বতী পুজোর দিন।

Latest article