নির্লজ্জ! ধরা পড়ে যেতেই ফের কর্মবিরতির ডাক জুনিয়রদের

Must read

প্রতিবেদন : নির্লজ্জতার সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors)। মেদিনীপুর হাসপাতালের ঘটনায় স্যালাইনকে শিখণ্ডী করে বাঁচতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরেই প্রমাণিত হয়ে যায় ওই সময় সিনিয়ররা কেউ ঘুমোচ্ছিলেন, কেউ প্রাইভেট প্র্যাকটিস করছিলেন। জুনিয়রদের হাতে প্রসূতির অস্ত্রোপচারের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ায় দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু হয়েছে। সাসপেন্ড করা হয়েছে জুনিয়র-সিনিয়র ১২ ডাক্তারকে। তারপরেই পিঠ বাঁচাতে কর্মবিরতির নির্লজ্জ উপাখ্যান শুরু করে দিলেন মেদিনীপুরের জুনিয়র চিকিৎসকরা। উত্তর নেই কেন ডিউটিতে ছিলেন না সিনিয়ররা? অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও বেআইনিভাবে কোন সাহসে জুনিয়ররা (Junior Doctors) অস্ত্রোপচার করেন? একই সময়ে দুটি অস্ত্রোপচার একই অ্যাপ্রনে কী করে হয়? কেন মিথ্যা রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছিল? নিজেদের দোষ ঢাকতে কেন স্যালাইন নিয়ে মিথ্যা গল্প ফাঁদা হয়? মেদিনীপুরের এই ঘটনা যেন আরজি করের ঘটনার রেপ্লিকা। আরজি করে পড়ুয়ার মৃত্যুর পর রক্তমাখা গ্লাভস, ১৫০ গ্রাম সিমেন, ঘর ভাঙার জালিয়াতি প্রচার করা হয়েছিল। পরে সবটাই মিথ্যা প্রমাণিত হয়। মেদিনীপুরেও পাপের প্রায়শ্চিত্ত না করে নিজেদের ভুল ঢাকতে কর্মবিরতির নাটক শুরু। মানুষ এই মিথ্যাচার দেখছেন।

আরও পড়ুন- লোকশিল্পের হাব এখন পশ্চিমবঙ্গ

Latest article