প্রতিবেদন : সংসদের হামলা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতির দাবিতে পোস্টার হাতে বিক্ষোভ দেখানোয় ১৪৬ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়। বিরোধী সাংসদদের এককাট্টা মনোভাব দেখে রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গেকে বৈঠকে ডাকেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনকড়। যদিও সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন কংগ্রেস নেতা।
আরও পড়ুন-হুগলিতে তৃণমূলের প্রতি.বাদ সভায় গদ্দা.রকে চ্যা.লেঞ্জ কল্যাণের
শুক্রবার ফের একবার খাড়গেকে চিঠি পাঠিয়ে সোমবার তাঁকে বৈঠকের জন্য ডেকেছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনকড়। চেয়ারম্যানের বৈঠকের প্রস্তাব মেনে নিলেও চিঠির জবাব দিয়ে রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা ফের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতির দাবি তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেছেন, ১৪৬ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা সংসদীয় গণতন্ত্রের পরিপন্থী। নিয়মরক্ষার বৈঠক না করে বিরোধী শিবিরের উদ্বেগের বিষয়টি যেন গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হয়। সংসদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে দেশজুড়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
আরও পড়ুন-সংগ্রামী যৌথ মঞ্চকে হুঁশি.য়ারি মানস ভুঁইয়ার
বিজেপি সাংসদ প্রতাপ সিমহার দেওয়া পাস নিয়ে লোকসভার দর্শকাসনে যান দুই যুবক। সেখান থেকে আচমকা মূলকক্ষে ঝাঁপ দেওয়ার ঘটনায় হইচই পড়ে যায়। তারপর থেকে ভণ্ডুল লোকসভা। বিজেপি সাংসদের লোকসভার সদস্যপদ খারিজের দাবি তুলে তাঁকে দেশদ্রোহী বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীরা।