সিমলিপাল বাজারে বিডিও অফিসের কাছেই আমার বাড়ি। তিন শতক বাস্তু জমি ছাড়া কোনও জমিজায়গা নেই। চাষিদের কাছ থেকে দুধ কিনে ঘরে ঘরে এবং দোকানে জোগান দিই। কোনও রকমে সংসার চলে।
আরও পড়ুন –বৃহস্পতিবার চক্রবেরিয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী সভা
দিন পনের আগে হঠাৎ প্রস্টেটের সমস্যায় অসুস্থ হয়ে পড়ি। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ভেলোরে যাই। সম্বল বলতে কিছুটা রাহাখরচ আর দিদির দেওয়া স্বাস্থ্যসাথী কার্ড। ছোট্ট অস্ত্রোপচার, কিন্তু খরচ হবে লক্ষাধিক টাকা। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখে ওঁরা বললেন, আপনাকে টাকাপয়সার চিন্তা করতে হবে না। আপনাদের দিদি সব ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমি এখন আরোগ্যের পথে। দিদিকে কী বলে যে কৃতজ্ঞতা জানাব, ভেবে পাচ্ছি না।