প্রতিবেদন : গবেষণাপত্র প্রকাশের নিরিখে প্রথম স্থানে রয়েছে কলকাতা (Kolkata)। সম্প্রতি প্রকাশিত একাটি সমীক্ষা তাই বলছে। এই তালিকা তৈরি করেছে নেচার ইনডেক্স। ভারতের শহরগুলির মধ্যে কলকাতার পরে রয়েছে বেঙ্গালুরু, মুম্বই। এই তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে চিন। তবে দেশের প্রথমস্থানে রয়েছে তিলোত্তমা। সামগ্রিক তালিকা ভিত্তিতে গোটা বিশ্বে কলকাতার (Kolkata) স্থান ৮৪তম। এই তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে বেজিং। চিনের আর এক শহর সাংহাই রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। প্রথম দশটির মধ্যে পাঁচটিই চিনের। যার মধ্যে রয়েছে নানজিং (পঞ্চম), গুয়াংঝৌ (অষ্টম) এবং উহান (নবম)ও। আমেরিকার চারটি শহর রয়েছে প্রথম দশে। নিউ ইয়র্ক ও বস্টন যথাক্রমে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে। এ ছাড়া ষষ্ঠ ও সপ্তম স্থানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশের সানফ্রান্সিসকো এবং বল্টিমোর-ওয়াশিংটন। চিন ও আমেরিকা বাদে প্রথম দশে রয়েছে জাপানের টোকিয়ো। প্রসঙ্গত, এই তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে বিশ্বের ২০০টি দেশ। কলকাতার পরে রয়েছে এডিনবরা, হেলসিঙ্কি, ম্যাঞ্চেস্টার, ব্রিস্টল, প্রাগ, ক্লিভল্যান্ড, ফ্র্যাঙ্কফুর্ট, পারথ, লিসবনের মতো শহর। চিন, আমেরিকা, জাপান, ভারত ছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, সুইৎজারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রিটেন, জার্মানি, ডেনমার্ক, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, স্পেন, সুইডেন, অস্ট্রিয়া, নেদারল্যান্ডস, তাইওয়ান, ইটালি, রাশিয়া, প্রমুখ। এই তালিকার পর স্পষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে কলকাতা অনেক এগিয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন- ১৫ ডিসেম্বর জগন্নাথ মন্দিরের কাজ দেখতে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী