প্রতিবেদন : লোকসভা ভোট ঘোষণার আগেই বাংলায় ডেলি প্যাসেঞ্জারি শুরু করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ৯ দিনে ৪ বার বাংলায় এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর এই সফরের মধ্যেই নতুন সঙ্কট তৈরি হল বিজেপিতে। রানাঘাট দক্ষিণের বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারীর পর বিজেপি ছাড়লেন ঝাড়গ্রামের সাংসদ কুনার হেমব্রমও (Kunar Hembram)। শুক্রবার রাতেই দলত্যাগের কথা তিনি চিঠি লিখে জানিয়ে দিয়েছেন। দু’দিন আগেই বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। সেই বিয়োগ-বেদনা কাটতে না কাটতে ফের ধাক্কা। এবার সাংসদ দল ছাড়লেন। ভোট ঘোষণা না হলেও বিজেপির একাংশের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হয়েছে। তারপরই বিজেপিতে শুরু হয়েছে চরম গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। উত্তরে সাংসদ বনাম বিধায়কের দ্বন্দ্ব চরমে উঠেছে। বাঁকুড়াতেও বিক্ষুব্ধের সংখ্যা বাড়ছে। এরই মধ্যে জঙ্গলমহলের এক সাংসদের দলত্যাগের ঘোষণা তাৎপর্যপূর্ণ। সাংসদ (Kunar Hembram) বিজেপি ছাড়ার কারণ হিসেবে ব্যক্তিগত কারণ দেখালেও নেপথ্যে রয়েছে টিকিট না দেওয়ার সম্ভাবনা। জঙ্গলমহলে বিজেপির পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে। এবার বিজেপি হারবে। সেই বুঝেই সাসংদ দল ছাড়লেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রানাঘাট দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক মুকুমণি অধিকারী তৃণমূলে যোগ দিয়ে নারীদিবসের মিছিলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাঁটেন।
আরও পড়ুন- জনগর্জনে কর্মী-সমর্থকদের জন্য পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা