প্রতিবেদন : বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে। যার কেন্দ্রবিন্দুতে উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। কথা ছিল সর্বপ্রথমে যাদবপুর ক্যাম্পাস জুড়ে বসবে সিসি ক্যামেরা। সিদ্ধান্ত হয়ে যাওয়ার ৮০ ঘণ্টা পরেও সিদ্ধান্ত নিতে গড়িমসি। কথা হয়েছিল অত্যাধুনিক পিটিজেড ক্যামেরা বসানো হবে মূল অঞ্চলগুলিতে। পরে বাকি জায়গায়। কিন্তু সস্তার ক্যামেরা এএনপিআর লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সে নিয়েই চরম বিতর্ক। যাদবপুরে অপরাধ বন্ধ করার শুভ ইচ্ছা আদৌ কর্তৃপক্ষের আছে কি না সে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেন কম ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরার দিকে যাদবপুর কর্তৃপক্ষের নজর সেটাই সব মহলের প্রশ্ন। এর মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়কে লজ্জায় ফেলেছে ওপেন থিয়েটারের দৃশ্য।
আরও পড়ুন-লড়াই করেও হার প্রণয়ের
শনিবার সকালে এটি পরিস্কার করতে গিয়ে মদের বোতলের স্তূপ দেখতে পান সাফাই কর্মীরা। এ দৃশ্য ছড়িয়ে পড়ারর পরেই সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। শনিবারই শিশু সুরক্ষা কমিশন তৃতীয় চিঠিটি দিয়েছে যাদবপুর কর্তৃপক্ষকে। অভিযোগ, তাদের দেওয়া প্রশ্নের যথাযথ উত্তর পাওয়া যায়নি। শনিবার আদালতে তোলা হয় ধৃত দুই অভিযুক্ত মনোতোষ ঘোষ ও দীপশেখর দত্তকে। তাদের ৩০ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খুনের মামলায় এই দু’জনকে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজত দেওয়া হয়েছে।