সেজেছে লেক, হয়েছে হোমস্টে, প্রচুর প্রকল্প পর্যটনে কর্মসংস্থান

মুখ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টা ও সদিচ্ছায় জিটিএ গঠনের পরে পর্যটনের নতুন ভোর এসেছে পাহাড়ে। কর্মে ফিরেছেন পাহাড়ের বেকার যুবক- যুবতীরা

Must read

রিতিশা সরকার, শিলিগুড়ি: মুখ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টা ও সদিচ্ছায় জিটিএ গঠনের পরে পর্যটনের নতুন ভোর এসেছে পাহাড়ে। কর্মে ফিরেছেন পাহাড়ের বেকার যুবক- যুবতীরা। ২০১২ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে জিটিএ গঠন হয় পাহাড়ে। এরপর থেকেই একের পর এক নানা পর্যটন প্রকল্পের মাধ্যমে সেজে উঠেছে শৈলশহর। শুধু শহর দার্জিলিং নয়। পাহাড়ের প্রত্যন্ত এলাকা ছুঁয়ে দিয়েছে বাংলার পর্যটন মানচিত্রে। প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে শান্তি ফিরিয়ে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন-প্রশাসক বসিয়ে পরিষেবা পুরসভার

জিটিএ গঠনের পর এই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পর্যটনের প্রচুর প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছিল জিটিএ কর্তৃপক্ষ। জিটিএর অন্যতম বড় পর্যটন প্রকল্প জামুনিকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। কালিম্পং-এর লোকধারা লেক সেজে উঠেছে। কালিম্পং-এর মূলখারকা এলাকা পর্যটকদের অন্যতম প্রিয় ডেস্টিনেশন। এ-ছাড়াও মিরিক লেক নতুন করে সেজে উঠেছে। চালু হয়েছে বোটিং। রোহিণী লেকও সাজিয়ে তোলা হয়েছে। খুব শীঘ্রই সেখানে বোটিং চালু হবে। এ-ছাড়াও পাহাড়ের পর্যটন শিল্পের প্রসারে মুখ্যমন্ত্রীর সবচেয়ে বড় উদ্যোগ হোমস্টে চালু করা।

আরও পড়ুন-ভোট হবে রাজ্য পুলিশ দিয়েই

পাহাড়ে প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে পর্যটকদের বাসস্থানের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হোমস্টে চালু করেন। এলাকার মানুষদের দিয়ে সরকারি সাহায্যের মাধ্যমে হোমস্টে চালু হয়। এমনকী কর্মসংস্থানের অন্যতম উপায় হিসেবে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষরা হোমস্টেকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। পর্যটন দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর সুরজ শর্মা বলেন, জিটিএ গঠনের পরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে পর্যটনের প্রসারে পাহাড়ে প্রচুর কাজ হয়েছে।

Latest article