মাধবী পুরী বুচকে নিয়ে হিন্ডেনবার্গের (Hindenburg) দাবির পর্দাফাঁস হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়েছিলেন মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। গতকাল রাতেই মহুয়া মৈত্র নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ”আমরা এই চেয়ারপারসনের অধীনে SEBI কে আদানি সম্পর্কিত কোনো তদন্তে ভরসাযোগ্য মনে করি না। এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পর সুপ্রিম কোর্টকে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে হবে।”
আরও পড়ুন-প্রয়াত দেশের প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী কে নটবর সিংহ
আজ রবিবারের সকালে আদানি এবং সেবি কর্তার ‘যোগ’ এর একটি টাইমলান নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রকাশ করেন মহুয়া মৈত্র। তিনি লেখেন, ‘সেবি চেয়ারপার্সনের সঙ্গে আদানি যোগের টাইমলাইন: জুন ২০১৫ – বুচ আইপিই প্লাস অফশোর ফান্ডে আদানি সত্তাগুলিতে বিনিয়োগ করেছিলেন। ফান্ডের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিআইও অনিল আহুজা। জুন ২০১৭ পর্যন্ত আদানি এন্টারপ্রাইজের ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। মার্চ ২০১৭ – সেবিতে যোগ দেওয়ার আগে অফশোর ফান্ডে নিজের নামে থাকা অংশিদারিত্ব স্বামীর নামে স্থানান্তর করেন মাধবী। এপ্রিল ২০১৭ – সেবি-র বোর্ডে যোগ দেন মাধবী। ফেব্রুয়ারি ২০১৮ – ফান্ডের শেয়ারের মূল্য হয় ৮,৭২,৭৬৫.১৮ ডলার। এপ্রিল ২০১৯- ব্ল্যাকস্টোন ভারতের প্রথম REIT-এর অনুমোদন পেয়েছিল। জুলাই ২০১৯ – স্বামী ধবল বুচ ব্ল্যাকস্টোনের ‘সিনিয়র উপদেষ্টা’ হিসাবে নিযুক্ত হন। মার্চ ২০২২ – মাধবী সেবির চেয়ারপার্সন হিসাবে নিযুক্ত হন। অজয় ত্যাগীর বদলে মাধবীকে এই পদে আনা হয়। ২০২৩-২৪ – সুপ্রিম কোর্ট আদানি তদন্তের জন্য কমিটি অনুমোদন করে। কমিটি চেয়ারম্যানের সুপারিশ গ্রহণ করে এবং সুপ্রিম কোর্টকে জানায় যে তারা আদানির এফপিআই অফশোর শেয়ারহোল্ডারদের তথ্য পাচ্ছে না।’
আরও পড়ুন-জম্মুতে সেনা-জঙ্গির গুলির লড়াইয়ে মাঠে প্যারা কমান্ডো
প্রসঙ্গত, হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টের অভিযোগ একটি মাল্টিলেয়ার অফশোর স্ট্রাকচারের মাধ্যমে এই বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগের বৈধতা এবং উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
Timeline of SEBI Chairperson’s Adani-linked actions:
June 2015 – Buch Invests in IPE Plus offshore fund investing into Adani entities. Founder & CIO of fund was Anil Ahuja, director of Adani Enterprises until June 2017.
Mar 2017 – Transfer assets from joint name to husband’s…— Mahua Moitra (@MahuaMoitra) August 11, 2024