সংবাদদাতা, মালদহ : ভাঙনগ্রস্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত মালদহের রতুয়া ১নং ব্লক। এলাকার সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ৫ বছর আগে রাজনীতিতে হাতে খড়ি হয়েছিল লাল্টু চৌধুরির। ২০১৮ সালে গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয়ী হয়ে দেবীপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নির্বাচিত হয়েছিলেন লাল্টু চৌধুরি। স্বামীর দেখানো পথেই মানুষের সাথে থাকার পাশে থাকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছিলেন মঙ্গলী চৌধুরি।
আরও পড়ুন-উন্নয়নের স্লোগানে প্রচার
বছর ২১ মঙ্গলী চৌধুরির রাজনৈতিক গুরু স্বামী লাল্টু চৌধুরি। মঙ্গলীই মালদহ জেলা পরিষদের ৪৩ জন প্রার্থীর মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। ২০২৩-এর নির্বাচনে রতুয়া ২৪ নং জেলা পরিষদ আসনে তিনি এবার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী। কখনও বুথে বুথে সভা, কখনও মহিলাদের নিয়ে বাড়ি বাড়ি প্রচার করে চলেছেন তিনি। প্রচারের ফাঁকেই রাজ্য সরকারের উন্নয়নের খতিয়ান তুলে ধরে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি। মানুষের পাশে থাকার বার্তাও দিচ্ছেন। নির্বাচনে জয়ী হলে তিনিই হবেন মালদহ জেলার ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ জেলা পরিষদ সদস্য। রেকর্ডের কথা মাথায় না রেখে শুধুই তিনি প্রচারে মগ্ন।