ব্যয় : ৩৬৫টি প্রকল্পে মোট ২৫০ কোটি ৫৪ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা।
পরিষেবা : ১ লাখ ৫৯ হাজার মানুষ পেয়েছেন ৫১টি প্রকল্পের সুবিধা।
বাংলার বাড়ি : ১২ লক্ষ পরিবারকে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা প্রদান। আরও ১৬ লক্ষ পরিবার বাড়ি পাবেন।
বীরপাড়ায় ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হবে হাসপাতাল।
বানারহাট শীতলা মন্দির সংস্কারে ১ কোটি টাকা।
৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জল্পেশ মন্দিরে স্কাইওয়াক।
৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে ফালাকাটায় অ্যাপ্রোচ রোড।
উত্তরায়ণের পাশে ৭৭ একর জমিতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক।
জলপাইগুড়ি সদর ব্লকে উৎকর্ষ কেন্দ্রের জন্য ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ।
মাটিগাড়ায় পেভার্স ব্লকের রাস্তা নির্মাণে ১ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা।
কমলা ও বিজয়নগর চা-বাগানে ক্রেশ তৈরিতে ১.৮৬ কোটি টাকা।
শিলিগুড়ির চা-বাগান এলাকায় রাস্তা নির্মাণে ২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা।
ফাঁসিদেওয়ার রাস্তা নির্মাণে ৬৪ কোটি টাকা।
মাটিগাড়ায় কমিউনিটি হল নির্মাণে ৮৬ কোটি টাকা।
নকশালবাড়ি ব্লকের ১৪টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্মাণে ৬.১ কোটি টাকা।
মাটিগাড়ায় পেভার্স ব্লকের রাস্তা তৈরিতে ২ কোটি ৪৮ লক্ষ টাকা।
চমকডাঙ্গি এবং লালটং বস্তি এলাকার ১৩১ পরিবার নিয়ে হবে তিস্তাপল্লি।
শিলিগুড়ির পুরনিগমের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাছবাজার।
শিলিগুড়ি-বর্ধমান রোডে সার্ভিস রোড নির্মাণে ৯ কোটি ৮৮ লক্ষ।
শিলিগুড়ি পুর-এলাকার বায়োমাইনিং পদ্ধতি বর্জ্য-ব্যবস্থাপনায় ৪৭ কোটি ১৫ লক্ষ।
শিলিগুড়ির বিধাননগর মার্কেট পরিকাঠামো উন্নয়নে ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ।
চা-সুন্দরী প্রকল্পের মাদারিহাট ব্লকে মুছনাই চা-বাগান শ্রমিকদের জন্য ২৯৮ বাড়ি।
আলিপুরদুয়ারের বক্স কালভার্ট, বক্সা ফিডার রোডের উন্নয়নে ৯ কোটি ৩১ লক্ষ।
ফালাকাটার কাদম্বিনী চা-বাগান এলাকায় পানীয় জল প্রকল্পে ৭ কোটি ১৭ লক্ষ।
আলিপুরদুয়ার পুরসভায় রাস্তার মান উন্নয়নের জন্য ৭ কোটি।
জয়ন্তী ধাওরা রাস্তায় কালভার্ট তৈরিতে ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ।
কালচিনির হ্যামিল্টন হাট শেড নির্মাণে ২ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা।
মাদারিহাট-বীরপাড়া ব্লকে মনসুন নদীর সেতু নির্মাণে ২ কোটি ২ লক্ষ।
শিলান্যাস
ফালাকাটার এথেলবারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে অ্যাপ্রোচ রোড। ব্যয় ৭ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা।
কুমারগ্রাম ব্লকের রায়ডাক নদীর বাম তীরের সংরক্ষণের কাজ। ব্যয় ৩৯ লক্ষ।
আলিপুরদুয়ারের বোড়াগাড়ি অঞ্চলে গদাধরী নদীর ডান তীরে সংরক্ষণ। ব্যয় ৪৫ লক্ষ।
আলিপুরদুয়ারে মনোজিৎ নাথা বাসস্ট্যান্ড। ব্যয় হবে ৪০ লক্ষ টাকা।