প্রধান শিক্ষকের লালসার শিকার নাবালিকা! ৩ মাসের গর্ভবতী নবম শ্রেণির ছাত্রী

এখানেই শেষ নয়, নাবালিকাকে হুমকি দিয়েছিলেন, এই ঘটনার কথা কাউকে জানালে তার ফল ভাল হবে না

Must read

অন্ধ্র প্রদেশের ডঃ বিআর আম্বেদকর কোনাসিমা জেলায় একটি বেসরকারি স্কুলের (Private school) প্রিন্সিপাল জয়রাজু নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন চার মাস আগে। এখানেই শেষ নয়, নাবালিকাকে হুমকি দিয়েছিলেন, এই ঘটনার কথা কাউকে জানালে তার ফল ভাল হবে না। স্বাভাবিকভাবেই ভয়ে নাবালিকা মুখ খোলেনি। স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে নবম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করার অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে স্কুল জুড়ে। জানা গিয়েছে, প্রিন্সিপালের শারীরিক নির্যাতনে ওই নাবালিকা গর্ভবতী হয়ে পড়েছে।

আরও পড়ুন-আসল ফুটেজ সামনে আনছে না দিল্লি পুলিশ: নৃশংসতা, মিথ্যাচারের মুখোশ খুলল পরিযায়ী পরিবার

তিন মাস ধরে পিরিয়ডস না হওয়ায়, মেয়েটির মা-বাবা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে মেডিক্য়াল টেস্টে জানা যায় যে নাবালিকা তিন মাসের গর্ভবতী। এরপরই প্রশ্নের মুখে পড়ে সে সব খুলে বলে। এরপরেই মেয়েটির বাবা মা পুলিশে অভিযোগ জানান। পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে। তবে অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর থেকে পলাতক ওই স্কুলের প্রিন্সিপাল।

আরও পড়ুন-মুখ্যমন্ত্রী সঠিক! বিজেপি নেতাদের ও দিল্লি পুলিশের মুখোশ খুলে আক্রান্ত পরিবারের পাশে তৃণমূল কংগ্রেস

প্রসঙ্গত, তেলঙ্গানাতেও ১০ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। নাবালিকাকে কুকুর কামড়েছিল। তাই হস্টেল থেকে বাড়ি এসে কয়েকদিন থাকছিল সে। বাড়িতে একাই ছিল নাবালিকা। সুযোগ বুঝে তাঁর বাবা নাবালিকার উপরে চড়াও হয়। নাবালিকার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁকে ধর্ষণ করে মদ্যপ বাবা। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে দেখে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে নাবালিকা। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তবে বাবার হদিশ পাওয়া যায় নি।

Latest article