আরও একবার প্রশ্নের মুখে মধ্যপ্রদেশে (MadhyaPradesh) চিতাপালন। শারীরিক কারণে নয়, গাড়ির ধাক্কায় চিতা শাবকের মৃত্যুর ঘটনায় শুরু হয়েছে তদন্ত।
কুনো জাতীয় উদ্যানে চিতা গামিনী ও তার চার সন্তানকে এবছরই মার্চ মাসে ছাড়া হয়েছিল মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে। ২০২৪ সালের মার্চে জন্মানো চার চিতা শাবক আফ্রিকার লুপ্তপ্রায় চিতা গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। তবে এতদিন মা ও তার দুই শাবক ঘেরাটোপের মধ্যে ছিল। বৃহস্পতিবার গামিনী ও তার দুই সন্তানকে খোলা উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হয়। শুক্রবারই একটি শাবক মায়ের থেকে আলাদা হয়ে যায়। রবিবার ভোরে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয় স্থানীয় জাতীয় সড়কের উপর থেকে।
আরও পড়ুন-অসুস্থ নচিকেতা
১০ মাসের শাবকটিকে তার নির্দিষ্ট অবস্থানের দেড় কিলোমিটার দূরে পাওয়া যায়। আগ্রা-মুম্বই হাইওয়ের উপর ঘাটিগাঁও এলাকায় মৃতদেহটি উদ্ধার হয়। শাবকটির ঘাড় ভাঙা অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান কোনও গাড়ির ধাক্কায় শাবকটির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় প্রশ্নের মুখে কুনো জাতীয় উদ্য়ানের নজরদারি। কীভাবে সদ্য ছাড়া চিতাশাবক গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সড়কের দিকে চলে গেল। জাতীয় সড়কের উপর জাতীয় উদ্যান এলাকায় গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কথা থাকলেও তা নিয়ে নজরদারি না থাকায় এমন দুর্ঘটনা বলেও অভিযোগ উঠেছে।

