প্রতিবেদন: চাপে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ঘৃণাভাষণের জন্য জবাব তলব করল নির্বাচন কমিশন। মোদির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগে নির্বাচন কমিশন এতদিন কান না দিলেও এবার কিন্তু পদক্ষেপ করতে বাধ্য হল তারা। ২৯ এপ্রিল সকাল ১১টার মধ্যে বিজেপিকে এই জবাব পেশ করতে হবে কমিশনের বেঞ্চে। দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের মুখে কমিশনের এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছিল বাম-কংগ্রেস। নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ।
আরও পড়ুন-বিজেপির বিরুদ্ধে ছাত্র-যুবদের ঝাঁপিয়ে পড়ার বার্তা নেতৃত্বের
২১ এপ্রিল রাজস্থানের বাঁশওয়ারায় তাঁর ঘৃণাভাষণের প্রতিকার চেয়ে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিরোধীরা। তবে বিজেপির অভিযোগের ভিত্তিতে রাহুল গান্ধীর মন্তব্য নিয়েও জবাবদিহি চেয়েছে কমিশন। কংগ্রেসকেও ২৯ এপ্রিল সকাল ১১টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনে রাহুলের মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে হবে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, দেশের দারিদ্রবৃদ্ধি নিয়ে তিনি যা বলেছেন তা অসত্য। মোদি এবং রাহুল-দু’জনের কাছেই কার্যত কৈফিয়ত তলব করতে বাধ্য হল কমিশন।