কণ্ঠস্বর বদলে শ্লীলতাহানি ছাত্রীদের

শেষে নির্যাতিতা এক আদিবাসী ছাত্রী চিনে ফেলে একজনকে। তার অভিযোগ পেয়েই পুলিশ গ্রেফতার করে মূল অভিযুক্ত এবং তার ৩ সঙ্গীকে।

Must read

প্রতিবেদন: অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পুরুষ কণ্ঠ বদলে ফেলা হত মহিলা কণ্ঠস্বরে। তারপরে ফাঁদে ফেলে স্কলারশিপ পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে গভীর জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে শ্লীলতাহানি করা হত আদিবাসী ছাত্রীদের। দিনের পর দিন এই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশের সিধি জেলায়। ঠিক কীভাবে করা হত প্রতারণা?

আরও পড়ুন-জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আর্জি কেজরিওয়ালের

তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, অনলাইন অ্যাপ ব্যবহার করে ভয়েস মর্ফ করত প্রতারক এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা। ভয়েস ফিশিং অ্যাপের দৌলতে অবিকল কলেজের ম্যামের গলা। টার্গেট করা হত মূলত স্কুলের গণ্ডি পার হওয়া কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক ছাত্রীদের। স্কলারশিপ পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে জঙ্গলে দেখা করতে বলে সরল-নিষ্পাপ পড়ুয়াদের সর্বনাশ করা হত। পুলিশকে জানানো সত্ত্বেও প্রথমদিকে অভিযোগটাকে তেমন গুরুত্ব দিতে চায়নি গেরুয়া পুলিশ। শেষে নির্যাতিতা এক আদিবাসী ছাত্রী চিনে ফেলে একজনকে। তার অভিযোগ পেয়েই পুলিশ গ্রেফতার করে মূল অভিযুক্ত এবং তার ৩ সঙ্গীকে।

Latest article