* নির্বাচনী বন্ড যে ২০১৮ সালের মার্চ মাস থেকেই বিক্রি শুরু হয়েছিল এবং ১৬৫১৮ কোটি টাকার বন্ড কর্পোরেট সংস্হাগুলি ১৩ মাসেই কিনে ফেলেছিল তা স্টেট ব্যাঙ্কের হয়ে যে বিখ্যাত আইনজ্ঞ শেষ শুনানিতে সওয়াল করছিলেন তা সুপ্রিম কোর্টকে কেন জানালেন তা বিস্ময়কর।
আরও পড়ুন-দিনের কবিতা
* আইনি পরিভাষায় এহেন দুষ্কর্মকে ‘বস্তুগত তথ্য গোপন’ রূপে বরাবর চিহ্নিত করা হয়েছে।
* এই রহস্যজনক গোপনীয়তার ফলে বহু বন্ড ক্রেতা ও গ্রহীতা অতি সহজে সর্বোচ্চ আদালতের আতসকাচের বাইরে রয়ে গিয়েছে। বস্তুগত তথ্য গোপন করে আদালতকে বিভ্রান্ত করার অপরাধে কঠোর শাস্তি ও জরিমানা দেওয়ার নজির আছে। আশা করা যায়, এবারে অন্তত এই ১৬৫১৮ কোটি টাকার বন্ড কারা কিনলেন ও কাদের কাছে গেল তা প্রকাশ পাবে। ঝুলি থেকে কাল বেড়াল বেরোবে।