দুপুর দেড়টা নাগাদ ওড়িশার বালেশ্বরে দুর্ঘটনাগ্রস্তদের নিয়ে হাওড়ায় এসে পৌঁছল বিশেষ ট্রেন। প্রায় এক হাজার যাত্রী ফিরলেন। সকাল থেকেই আহতদের পরিবারের সদস্যরা উৎকণ্ঠা নিয়ে হাওড়া স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন। কেউ উদভ্রান্তের মতো এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি করছিলেন। স্বজনদের খোঁজে বিকেল ৪টের বিশেষ ট্রেনে বালেশ্বরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন অনেকে। এখনও পর্যন্ত হাওড়ার দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। একজন পিনাকী মণ্ডল (৪৪), পেশায় হকার। বাড়ি শ্যামপুরে। অন্যজন মুন্না শেখ (৩৫)। পরিযায়ী শ্রমিক, যশোবন্তপুর এক্সপ্রেসে বাড়ি ফিরছিলেন। আহত অন্তত ৩৯ জন। সমস্ত বিধায়ক, সাংসদ ও জনপ্রতিনিধিরা নিজেদের এলাকায় হতাহতের কোনও খবর রয়েছে কিনা তা জানতে খোঁজখবর করছেন। হাওড়ায় নেমে দুর্ঘটনাগ্রস্ত যাত্রীরা ঘটনার কথা বলতে গিয়ে আতঙ্কে শিউরে উঠছেন। হাওড়া স্টেশনের রাজ্য প্রশাসনের তরফে আহতদের চিকিৎসা ও অন্য সাহায্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন- রেলমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত! ট্রেনে কবজ সিস্টেম ছিল না কেন? প্রশ্ন অভিষেকের