প্রতিবেদন : পূর্ব মেদিনীপুরের নিমতৌড়ির প্রস্তুতি সভায় একুশে জুলাইয়ের (21st july) তাৎপর্য ব্যাখ্যা করলেন প্রাক্তন সাংসদ কুণাল ঘোষ। একইসঙ্গে এই শহিদ স্মরণকে সামনে রেখে কীভাবে আরও সংঘবদ্ধ ও শক্তিশালী হবে দল সে-কথাও তুলে ধরেন তিনি। তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ বলেন, এবারের একুশে জুলাইয়ের তাৎপর্য তিনটি। প্রথমত, বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন বজায় রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, বাংলার প্রতি কুৎসা, বিজেপির বঞ্চনা, এজেন্সি— এগুলো রুখে দিতে হবে। তৃতীয়ত, বাংলাকে তৃণমূলের দুর্ভেদ্য দুর্গে পরিণত করার পাশাপাশি দেশ থেকে বিজেপি সরকারকে উৎখাত করে যে বিকল্প সরকার হবে সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত আরও বেশি করে শক্তিশালী করতে হবে। একুশে জুলাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দিকনির্দেশ করবেন।
মঙ্গলবার তৃণমুল ভবনে একুশে জুলাইয়ের (21st july) প্রস্তুতি সভা করল দলের সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য কমিটি। ছিলেন জেলার প্রতিনিধিরাও। উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি জনাব মোশারফ হোসেন, রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার, বিধায়ক এবং বিধানসভার মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ এবং অন্যান্য নেতৃত্ব। হাতে আর মাত্র চার দিন, ফলে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে একুশের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে।
আরও পড়ুন- চিহ্নিত ৯৫০ পার্কিং জোন, রাখা যাবে ১৪ হাজার গাড়ি
নিমতৌড়ির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ কুণাল ঘোষ, মন্ত্রী অখিল গিরি,
প্রাক্তন মন্ত্রী ও বিধায়ক সৌমেন মহাপাত্র, বিধায়ক সুকুমার দে, বিধায়ক তরুণ কুমার মাইতি, বিধায়ক ফিরোজা বিবি, প্রাক্তন মন্ত্রী এবং হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান জ্যোতির্ময় কর, জেলার অন্যতম নেতৃত্ব অমিয় মাইতি, তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়, চেয়ারম্যান চিত্ত মাইতি, দুই সংগঠনিক জেলার দুই যুব তৃণমূল সভাপতি যথাক্রমে সুপ্রকাশ গিরি ও আজগার আলি, তমলুক সংগঠনিক জেলার মহিলা নেতৃত্ব শিবানী দে কুন্ডু।