দুশ্চিন্তায় সাধারণ মানুষ। বাড়তে চলেছে জীবনদায়ী ওষুধের দাম (essential medicines price hike)। নতুন অর্থবর্ষে বাড়তে চলেছে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম। আগামিকাল অর্থাৎ ১ এপ্রিল থেকে দাম বাড়বে জীবনদায়ী ওষুধের দাম।
কোন কোন ওষুধ রয়েছে এই তালিকায়:-
ব্যথানাশক, জ্বর, ইনফেকশন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, চর্মরোগ, রক্তাল্পতা অ্যান্টিবায়োটিক প্রভৃতি।
কেন্দ্রীয় সরকারের সার ও রসায়ন মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি প্রতিবছরই ওষুধের পাইকারি মূল্য সূচক ঠিক করে। সেই নিরিখে চলতি অর্থবছরে ফের ওষুধের দাম বাড়ছে। জানা গিয়েছে, দামের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকা ৯০০-র বেশি অপরিহার্য ওষুধের দাম ১২ শতাংশ বাড়ছে। আর দামের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ওষুধগুলি ক্ষেত্রে বাড়ছে ১০ শতাংশ। গত বছরও দাম বেড়েছিল ১-২ শতাংশ। কিন্তু এবার সেটা একলাফে বাড়ছে ১২ শতাংশ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার আধিকারিকদের পরিদর্শনের পরে জাল ওষুধ তৈরির জন্য ১৮টি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন- রামনবমীতে অশান্তির জন্য দায়ী বিজেপি, কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর
আগামিকাল ১ এপ্রিল থেকে ৩৮৪ টি ওষুধের দাম বাড়বে বলে জানা গিয়েছে। আদতে হোলসেল প্রাইস ইনডেক্স বেড়েছে। তার প্রভাবেই ওষুধের (essential medicines price hike) দাম বাড়তে চলেছে। শুধুমাত্র ৩৮৪ টি ওষুধ নয়, ১০০০ বা তারও বেশি ওষুধ তৈরির প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও এর বড়সড় প্রভাব পড়বে। এই হোলসেল প্রাইস ইনডেক্সের ওপর ভিত্তি করেই জরুরি তালিকাভুক্ত বা ন্যাশনাল লিস্ট অব এসেন্সিয়াল মেডিসিনস-এর তালিকায় থাকা ওষুধগুলির দাম বাড়তে চলেছে।