প্রতিবেদন : বিশ্বভারতীতে হেরিটেজ ফলক নিয়ে বিতর্কে বহু জলঘোলা হয়েছে। আশ্রমিক থেকে অধ্যাভপক, ছাত্রছাত্রী সবাই প্রাক্তন উপাচার্য বিদ্যুরৎ চক্রবর্তীর প্রচারসর্বস্ব প্রচেষ্টার পাশাপাশি রবীন্দ্রনাথকে ব্রাত্যল করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে শামিল হন। প্রধানমন্ত্রী এবং উপাচার্যের নামাঙ্কিত সেই বিতর্কিত ফলক বদলে বিশ্বভারতীতে বসল ইউনেস্কোর পাঠানো নতুন ফলক।
আরও পড়ুন-কেন্দ্রের চক্রা.ন্তে ক্ষু.ব্ধ মুখ্যমন্ত্রী, রাহুলের ফোন নেত্রীকে, খুব শীঘ্রই ইন্ডিয়ার বৈঠক
প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী ট্যুইট করে ফলক নিয়ে প্রতিবাদের পাশাপাশি আন্দোলনের নির্দেশ দেওয়ায় তৃণমূলের টানা ধরনা চলে। ফলক পরিবর্তনের ঘোষণা হতেই মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা বলেন, এই জয় বাংলার সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষের জয়, বাংলার মুখ্যরমন্ত্রীর জয়। বুধবার বিশ্বভারতীর জনসংযোগ আধিকারিক মহুয়া বন্দ্যোেপাধ্যাায় জানান, পুরাতন ফলক সরিয়ে ইউনেস্কোর পাঠানো ফলক বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। ফলকে মোদি এবং বিদ্যুমতের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। লেখা হয়েছে ১৯০১ সালে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতন পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ এলাকায় ভারতীয় ধ্রুপদী ঐতিহ্যে লালিত শিক্ষাকেন্দ্র শান্তির নীড়।