প্রতিবেদন : মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের যোগ্য পড়ুয়ারা যাতে সরকারি বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় রাজ্য সরকার তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। তফসিলি জাতি ও অন্যন্য অনগ্রসর শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে বৃত্তি বাবদ টাকা পায়। কিন্তু পর্যাপ্ত সংখ্যায় আবেদন জমা না পড়া এবং কিছু আবেদনের স্কুল স্তরে তথ্য যাচাই বকেয়া থাকায় গত আর্থিক বছরের কেন্দ্রীয় বরাদ্দের পুরোটা খরচ হয়নি বলে জানা গিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জেলাশাসকদের তৎপর হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন-পুজোর আগেই এলইডি আলোতে সাজবে জলপাইগুড়ি
ব্লক ও স্কুল স্তরে যত তথ্য যাচাই বকেয়া রয়েছে তা ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে বাধ্যতামূলক ভাবে শেষ করতে বলা হয়েছে। এছাড়া নতুন আবেদনগুলি দ্রুত যাচাই করে মঞ্জুর করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। কারণ উদ্বৃত্ত অর্থ ৩১ জুলাই ফেরত চলে যাবে। ২০২২-২৩ সালের জন্য ২৯ জুলাই পর্যন্ত আবেদন জমা করা করা যাবে। জেলাশাসকদের পরিষ্কারভাবে জানানো হয়েছে, জেলার স্কুলগুলির নোটিশ বোর্ডে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি বড় করে প্রকাশ করতে হবে। যাতে ছেলেমেয়েরা জানতে পারে যে আবেদন জমা দেওয়ার জন্য হাতে আর মাত্র ৩ দিন রয়েছে।
আরও পড়ুন-মেডিক্যাল কলেজে নতুন ওটি ও মহিলা ওয়ার্ড
আবার ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্যও আবেদন জমা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তা অক্টোবর পর্যন্ত নেওয়া হবে। উল্লেখ্য, প্রি ম্যাট্রিক ও পোস্ট ম্যাট্রিক স্তরে ছাত্রছাত্রীরা মাসে দেড়শো টাকা থেকে সাড়ে সাতশো টাকা পর্যন্ত বৃত্তি পেয়ে থাকে। বছরে দশ মাস তারা এই টাকা পায়।