প্রতিবেদন: বৃষ্টির পূর্বাভাস দিলেও তাপমাত্রা খুব একটা কমবে না। বরং চরমে উঠবে অস্বস্তি। এই পরিস্থিতিতে স্কুলের সময় এগিয়ে আনার কথা ভাবছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ইতিমধ্যেই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান এর কাছে রিপোর্ট চেয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এই রিপোর্ট জমা পড়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে।
আরও পড়ুন-‘অঞ্চলে আঁচল’-এ নারী ক্ষমতায়নের বার্তা চন্দ্রিমার
পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল জানিয়েছেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে যে রিপোর্ট আমরা পেয়েছি সেগুলো শিক্ষা দফতরে জমা দেওয়া হয়েছে। এরপর শিক্ষা দফতরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্রচন্ড গরমে স্কুলের সময় এগিয়ে আনা যায় কিনা সেই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এই তীব্র গরমে বাচ্চারা অসুস্থ হতে পারে, আর এই আশঙ্কা করেই এবার সরকারি প্রাথমিক স্কুলগুলির সময়সূচি করা হতে পারে পরিবর্তন। এমনটাই জানা যাচ্ছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে।