প্রতিবেদন : আরও বিপাকে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত বর্মা। ২০১২ সালে ওরিয়েন্টাল ব্যাঙ্ক অফ কমার্স ঋণ নিয়ে ধাপ্পাবাজির অভিযোগে সিম্ভৌলি সুগার মিলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিল। দেখা গিয়েছিল সেখানেও নাম রয়েছে এই বিচারপতির। সেখানে চিনির মিলের নন-এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে উল্লেখ করা হয় তাঁকে।
আরও পড়ুন-যোগেশের পড়ুয়াদের মেল, সরাসরি সম্প্রচার অক্সফোর্ডের
ইতিমধ্যেই বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধারের পরে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত বর্মা। এবার প্রকাশ্যে এল সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআরের নথি।
সিবিআইয়ের এই এফআইআর-এর ভিত্তিতেই পরে আরেক কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট-ও তদন্ত শুরু করে। যদিও বিচারপতি বর্মার বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধারের পরেও আদৌ তাঁর বিরুদ্ধে কোনও তদন্ত হচ্ছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়ামের পদক্ষেপে। কলেজিয়ামের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিচারপতি বর্মাকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হলেও অন্য কোনও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বিচারপতি যশবন্ত বর্মার বাড়ি থেকে প্রায় ১৫ কোটি টাকা উদ্ধার হয় মঙ্গলবার। ঘর ভর্তি নোটের বান্ডিল মেলে। এই ঘটনায় দিল্লি হাইকোর্টের কাছে রিপোর্ট চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।