মৌসুমি বসাক: কৃষ্টি ও সংস্কৃতি বাংলার অবিচ্ছেদ্য অংশ। তার প্রমাণ আরও একবার মিলল একুশের মঞ্চে। প্রতিবারেই একুশের মঞ্চ থাকে তারকাখচিত। এবারেও বদল ঘটল না সেই ছবির। বরং আরও বাড়ল সেই সংখ্যাটা। টলিউডের অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে সঙ্গীতশিল্পী, কেউই বাদ ছিলেন না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একসঙ্গে বেঁধে বেঁধে থাকার যে শিক্ষা, তা প্রমাণিত হয় এই সভা থেকেই। ছোট-বড় সবাইকে কীভাবে একসূত্রে গাঁথতে হয় তা মুখ্যমন্ত্রীর থেকে শিক্ষণীয়।
আরও পড়ুন-সমাবেশ ঘিরে উন্নয়নের কোলাজ
এদিন দলনেত্রীর বক্তব্য পেশ করার আগে গান শোনান নচিকেতা চক্রবর্তী। তাঁর গানে আসে সমাজচেতনার কথা। তাই গানে গানেই তিনি এদিন রীতিমতো একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রীকে। মণিপুর হিংসার কথাও উঠে এল তাঁর গানের ছত্রে। বাদ গেল না কৃষকদের দুরবস্থার কথাও। এছাড়াও ‘তুমি আসবে বলেই’ গানটি বাড়তি স্বাদ এনে দিল আজকের সভায়। তবে শুধু নচিকেতা নন, সুরজিৎ ও শান্তনু রায়চৌধুরীও মাতিয়ে দিলেন গান গেয়ে। এছাড়াও অভিনয় জগতের একাধিক তারাকে দেখা গেল। মঞ্চে দেখা মিলল সৌমিতৃষা কুণ্ডু, থেকে শুরু করে সুদেষ্ণা রায়, শ্রীতমা ভট্টাচার্য, সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়ের। পরিবর্তন গোষ্ঠী শহিদদের উদ্দেশে গানে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। শোনায়, প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের বিখ্যাত গান ‘আমি বাংলার গান গাই’। এদিন গানে গানে জমিয়ে দেন তৃণমূল ছাত্র যুবদের বাংলা গানের ব্যান্ড ‘জয়ী’ও|