প্রতিবেদন : প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে টেটের নম্বর প্রকাশ নিয়ে কী ভাবছে পর্ষদ মঙ্গলবার তা জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রস্তাব, কোন পথে মিলবে সমাধান, মামলাকারীর আইনজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করে চূড়ান্ত করুন পর্ষদ সভাপতি।
আরও পড়ুন-মহানগরীর পথে ১২০০ বৈদ্যুতিক বাস
সোমবার তা আদালতকে জানাবে পর্ষদ। এবার শূন্যপদ ১১ হাজারেরও কিছু। ২১ অক্টোবর থেকে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চলবে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত। পর্ষদ জানিয়েছে, ২০১৪ ও ২০১৭-এ যাঁরা টেট পাশ করেছেন, যাঁদের বয়স ৪০ বছরের কম তাঁরাও আবেদন করতে পারবেন। চাকরিপ্রার্থীদের একটি বড় অংশ দু’বার টেট দিয়েছিলেন। দু’বারই ওই পরীক্ষায় পাশও করেছেন তাঁরা। টেটে নিয়োগের জন্য কোন বছরের সার্টিফিকেট জমা দেবেন এই নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। মামলাকারীদের দাবি, যে বছর তাঁরা বেশি নম্বর পেয়েছেন সেই বছরের সার্টিফিকেট জমা দিতে চান। কিন্তু নম্বর না জানার কারণে আবেদনই করতে পারছেন না ওই প্রার্থীরা।