প্রতিবেদন : শুধু সমবেদনা নয়। মূল দোষীকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে। বৃহস্পতিবার নিহত দুই ছাত্রের পরিবারকে এই প্রতিশ্রুতিই দিয়ে এলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, সুজিত বসু, সাংসদ সৌগত রায়, কাউন্সিলর দেবরাজ চক্রবর্তী ও অদিতি মুন্সি। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আমরা এসেছি। তিনি নিজে বিষয়টি দেখছেন। সিআইডি তদন্তে নেমেছে। পুলিশের ভূমিকা দুঃখজনক।
আরও পড়ুন-মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সমন্বয় বৈঠক ডিজির
গাফিলতির কারণে ইতিমধ্যেই বাগুইআটির আইসি এবং আইও, আইসিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। মন্ত্রী সুজিত বসুও বলেন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে দোষীদের। পুলিশের ভূমিকায় যে রীতিমতো ক্ষুব্ধ রাজ্য সরকার তা পদক্ষেপেই প্রকাশ পেয়েছে। সাংসদ সৌগত রায় বলেন, দ্রুত এই ঘটনার বিচার হবে। নিহত দুই পরিজনেরা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আস্থা আছে। সঠিক বিচার হবেই। তদন্তও তৎপরতার সঙ্গে এগোচ্ছে। মূল দোষীও দ্রুত ধরা পড়বে নিশ্চয়। এদিকে বাগুইআটির জোড়া খুনে ব্যবহার করা গাড়িটি এদিন পুলিশ এনে রেখেছিল বাগুইআটি থানার চত্বরেই। দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ গাড়িটি পরীক্ষা করতে আসেন সিআইডির ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের দল।