সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি : পুরভোটের আগে সিপিএম ও কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে উঠল তথ্য গোপনের অভিযোগ। শিলিগুড়ি ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী মুন্সি নুরুল ইসলাম প্রার্থিপদের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় এফিডেভিডে সত্যতা লুকানোর অভিযোগ তুলে নির্বাচনী আধিকারিককে অভিযোগ জানালেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবব্রত দত্ত।
আরও পড়ুন-ভোট কিভাবে হবে জানতে চাইল হাইকোর্ট
অন্যদিকে, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সুজয় ঘটকের বিরুদ্ধে একই রকম অভিযোগ তুলে নির্বাচনী আধিকারিককে চিঠি দিলেন তৃণমূল প্রার্থী সঞ্জীব চক্রবর্তী। এই দুই সিপিএম ও কংগ্রেস প্রার্থীর প্রার্থিপদ বাতিলের দাবি জানিয়েছে তারা। অভিযোগ জানানোর পরে ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবব্রত দত্ত বলেন, ‘২০১৫ সালের পুরনির্বাচনে ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মুন্সি নুরুল ইসলাম জয়ী হন। তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার এফিডেভিডে উল্লেখ করেছিলেন বর্ধমানে তাঁর নামে একটি জমি রয়েছে। জানান উপহার পেয়েছেন। আসলে ২০০৮ সালে জমিটি নিজে কিনেছিলেন।’ এবং সেখানে তিনি দেখিয়েছিলেন তিনি একজন ব্যবসায়ী। এবারও তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।
কিন্তু কিছু উল্লেখ করেননি।’ অন্যদিকে, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সঞ্জীব চক্রবর্তী নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে অভিযোগ করেছেন যে, তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস প্রার্থী সুজয় ঘটক শিলিগুড়িতে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা চলছে সেটি উল্লেখ করেননি। নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন সঞ্জীববাবু। এই দুই কংগ্রেস ও সিপিএম প্রার্থীর প্রার্থিপদ বাতিলের দাবি তুলেছেন তাঁরা।