সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : বিশ্বভারতী কি নিজের মুখ ঢাকতে পাল্টা কর্মসূচি নিল, প্রশ্ন উঠল সোমবার উপাচার্যের অনশনে বসা নিয়ে। প্রকাশিত খবর নিয়ে আদালতে না গিয়ে অনশনে বসাকে অনেকে উপাচার্যের নাটকও বলছেন। সমাজমাধ্যমের এক পোস্টে এক ছাত্রীর অধ্যাপক কর্তৃক শ্লীলতাহানির প্রকাশিত খবর শুধু অস্বীকারই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সোমবার আরেক বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদস্বরূপ অনশন কর্মসূচি নিল। সকাল আটটা থেকে বিকেল পাঁচটা।
আরও পড়ুন-দৃষ্টান্ত মেডিক্যালে সুযোগ চা-বলয়ের তিন বাগান-কন্যার
সঙ্গীতভবনের অনুষ্ঠানমঞ্চে সঙ্গীত ও অন্য ভবনের অধ্যক্ষ, আধিকারিক, ছাত্রছাত্রীরা অনশনে বসেন এবং উপাচার্য মৌনব্রত অবলম্বন করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর ও বাইরের এক শ্রেণির অপশক্তি সক্রিয় ভূমিকা নিয়ে প্রাণপ্রিয় বিশ্বভারতীকে কলুষিত করে নিজস্বার্থ চরিতার্থ করায় সিদ্ধহস্ত। উল্লেখ্য, অজ্ঞাতনামা সঙ্গীত ভবনের যে ছাত্রী পশুতুল্য শিক্ষকের শিকার, তিনি এখনও থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করেননি বা নিজের পরিচয় প্রকাশ করেননি।