সংবাদদাতা, বালুরঘাট : অভাবী পরিবার। কীভাবে হবে মেয়ের বিয়ে, কীভাবে হবে আয়োজন। এই দুর্ভাবনায় জেরবার ছিলেন বালুরঘাটের মঙ্গলপুর এলাকার এক তফসিলি পরিবার। মেয়ের দাদা হিসাবে এগিয়ে এলেন আইএনটিটিইউসি-র জেলা সভাপতি রাকেশ শীল। কন্যাদান করলেন। রিমি বর্মন ছোটবেলায় বাবাকে হারান।
আরও পড়ুন-সাগরদিঘিতে ২০০ কোটির জলস্বপ্ন
পরিচারিকার কাজ করে সংসার চালাচ্ছিলেন মা মণিকা বর্মন। রবিবার ছিল রিমির বিয়ে। মণিকার যাবতীয় দুর্ভাবনার অবসান ঘটালেন রাকেশ শীল। দাদা হিসাবে সমস্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন। পাত্রের আশীর্বাদ থেকে শুরু করে কন্যাদান সবই করেন। রাকেশের ভূমিকায় মা-মেয়ে আপ্লুত।
রাকেশ অবশ্য বললেন, মানুষের জন্য এটুকু করতে পারলে ভালই লাগে। তৃণমূল কংগ্রেসের সংস্কৃতি হল মানুষের পাশে দাঁড়ানো। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারেবারে বলেছেন মানুষের পাশে থাকতে। তাঁদের সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে। বস্তুত সেই আদর্শ থেকেই শ্রমিক নেতার এই সিদ্ধান্ত।