দুলাল সিংহ, বালুরঘাট: মাটির উঠোনে গোল হয়ে বসে খবরের কাগজ পেতে চলছে মুড়ি খাওয়া। সেখানেই নানান সমস্যার কথা বলেছেন এক এক করে। মধ্যমণি একজন। একনজরে দেখে মনে হবে এ যেন একান্নবর্তী পরিবারের সেই হারানো চিত্র। আসলে এলাকাবাসীদের কথা শুনছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সন্তোষ হাঁসদা।
আরও পড়ুন-জলে তলিয়ে গেল অস্থায়ী বালাসন সেতু
সমস্যার কথা শুনতে গ্রামবাসীদের দুয়ারে হাজির হচ্ছেন তিনি। কাঁধে ঝোলানো ব্যাগ। ব্যাগের মধ্যে থাকছে মুড়ি, পেঁয়াজ, কাঁচলঙ্কা। আর মুড়ি সহযোগেই চলছে মানুষের নানান সমস্যার কথা শোনা। হচ্ছে সমাধানও। তপন ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রামগুলিতে এভাবেই পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি। উল্লেখ্য, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকে রয়েছে ১১টি গ্রাম পঞ্চায়েত।
আরও পড়ুন-লাইনে ধস, বন্ধ হল টয়ট্রেন চলাচল
যার মধ্যে হরসুরা, দীপখণ্ডা, তপন চণ্ডীপুর, মালঞ্চা, গোফানগর সহ মোট ৫টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা রয়েছে তপন বিধানসভা কেন্দ্রের অধীনে এবং রামপাড়া চেচড়া, আজমাতপুর, হজরতপুর, রামচন্দ্রপুর, গুরাইল সহ মোট ৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা রয়েছে গঙ্গারামপুর বিধানসভা কেন্দ্রের অধীনে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আদিবাসী তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সন্তোষ হাঁসদা বলেন, সন্ধ্যাপুকুর গ্রামের বাসিন্দারা জাতিগত শংসাপত্রের কথা আমাকে জানিয়েছেন। দ্রুত শংসাপত্র তুলে দেওয়া হবে।