প্রতিবেদন : একুশের শ্রদ্ধাদিবসের মেগা সমাবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘ভলেন্টিয়ার মিটিং’ (Volunteer Meeting) সেরে ফেললেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি (Subrata Bakshi)। বুধবার দুপুর ১টা থেকে নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে হয় এই বৈঠক। এবারের একুশে সমাবেশে রেকর্ড ভিড় হতে চলেছে। তৃণমূল কংগ্রেসের এই মেগা জনসভাকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য কড়া পুলিশি নিরাপত্তার বলয়ে মুড়ে ফেলা হবে মূল মঞ্চ-সহ গোটা ধর্মতলা চত্বরকে। আবার দলের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের সদস্যরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বিভিন্ন জোনে দায়িত্বে থাকবেন। সমাবেশের দিন পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই ভলেন্টিয়ারদের কাজ করতে হয়। মূল মঞ্চ— ডি জোন-সহ প্রায় ১০-১২টি জোনে ভাগ করা হয় ধর্মতলা চত্বরকে। তৈরি হয় একাধিক এন্ট্রি পয়েন্ট। মিডিয়া এন্ট্রি। ভিভিআইপি এন্ট্রি। মূল মঞ্চ ও পাশের দুটি মঞ্চে যেসব আমন্ত্রিতরা আসবেন তাঁদের সঠিকভাবে গাইড করা, নির্দিষ্ট পরিচয়পত্র যাচাই করা— এ-সবই পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে করতে হয় স্বেচ্ছাসেবকদের। ফলে কলকাতা পুলিশের যাঁরা সমাবেশের দিন বিভিন্ন জোনে দায়িত্বে থাকবেন তাঁদের সঙ্গে ভলেন্টিয়ারদের গ্রুপ লিডাররা এদিন নেতাজি ই্ন্ডোরের সভায় পরিচয়পর্ব সেরে রাখলেন। সুব্রত বক্সি (Subrata Bakshi) এই বৈঠকে (Volunteer Meeting) ব্রিফ করেন কীভাবে পুলিশের সঙ্গে সকলকে কাজ করতে হবে। কলকাতা পুলিশের বিভিন্ন ডিভিশনের অফিসার ও কর্তারা ছিলেন এই বৈঠকে। ছিলেন বিধায়ক দেবাশিস কুমার, অলোক দাস, উত্তরের যুব সভাপতি শান্তি কুণ্ডু, টিএমসিপির রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য, স্বরূপ বিশ্বাস-সহ অন্যরা।