মুম্বই, ২৮ ডিসেম্বর : ২০১১ সালের পর নেই নেই করে ১০ বছর অতিক্রান্ত। কিন্তু আরও একটি বিশ্বকাপ আজও অধরা ভারতীয় ক্রিকেট দলের। এই প্রসঙ্গে সুনীল গাভাসকরের টিপস, বিশ্বকাপে সাফল্য পাওয়ার জন্য দলে একাধিক অলরাউন্ডার থাকাটা খুব জরুরি।
কিংবদন্তি ভারতীয় ওপেনার নিজে ১৯৮৩-র বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্য। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সানির বক্তব্য, ‘‘আগামী বিশ্বকাপে ভারতকে সফল হতে গেলে এই বিশেষ বিভাগে জোর দিতেই হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলে বেশ কয়েকজন অলরাউন্ডার ছিল। সীমিত ওভারের ফরম্যাটে এটি যে কোনও দলের ইতিবাচক দিক।’’
আরও পড়ুন-মাথার উপর আছেন মুখ্যমন্ত্রী, পেট চলছে পট এঁকে
গাভাসকরের বাড়তি সংযোজন, ‘‘এমনকী, ২০০৭ এবং ২০১১ সালের ভারতীয় দলেও এমন কয়েকজন ব্যাটসম্যান ছিল, যারা বল করতে পারে। পাশাপাশি এমন বোলারও ছিল যাদের ব্যাটের হাত বেশ ভাল। তাই ভারত যদি অন্তত দু’জন অলরাউন্ডারও তুলে আনতে পারে, তাহলে ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে আয়োজিত টি-২০ বিশ্বকাপ এবং ২০২৩ সালে দেশের মাটিতে আয়োজিত হতে চলা ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জেতার দারুণ সুযোগ থাকবে।’’
’৮৩-র বিশ্বকাপ জয়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সানির বক্তব্য, ‘‘১৪ জন ক্রিকেটার ও একজন ম্যানেজার নিয়ে আমরা বিশ্বজয় করেছিলাম। মনে রাখতে হবে, সেই সময় ফিল্ডিংয়ের কোনও সীমাবদ্ধতা ছিল না। ছিল না একটি বাউন্সার নীতিও। সবচেয়ে বড় কথা, ইংল্যান্ডের পরিবেশে লাল বলের পালিশ চটে গেলেও সুইং করত।’’