প্রতিবেদন : রাজ্যে পরিবর্তনের আগে ৩৪ বছর ধরে বাংলার বুকে শাসন-নিপীড়ন চালিয়েছে বামফ্রন্ট সরকার। এই বাম আমলেই সব থেকে বেশি গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে রাজ্যে। কিন্তু তার জন্য বাংলার মানুষের কাছে ক্ষমা চায়নি বামফ্রন্ট সরকারের প্রধান শরিক সিপিএম।
আরও পড়ুন-৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড নিয়ে নবান্নের নির্দেশ
নেতাই দিবসের প্রাক্কালে সিপিএম তথা বামেদের কাঠগড়ায় তুলে মন্ত্রী ডাঃ শশী পাঁজার প্রশ্ন, আপনারা কি প্রায়শ্চিত্ত করেছেন? রাজ্যের মানুষের কাছে জবাবদিহি করেছেন? তাহলে কীসের ব্রিগেড! কেন আপনাদের কথা শুনবে বাংলার মানুষ! শশী পাঁজার কথায়, ২০১১ সালের আগে ৩৪ বছরের বাম সরকারের আমলে রাহাজানি, খুন, ধর্ষণ, রাজনৈতিক হত্যার ঘটনা ঘটেছে মুহুর্মুহু। অনেক কল-কারখানা বন্ধ হয়েছে। তার জন্য সিপিএম প্রায়শ্চিত্ত করেনি, বাংলার মানুষের কাছে ক্ষমা চাইনি। মানুষ তাই সাড়া দিচ্ছেন না সিপিএমের ডাকে। শুধু সিপিএম নয়, এদিন গদ্দার অধিকারীকেও একহাত নেন শশী পাঁজা। তিনি বলেন, নেতাই দিবসের কৃতিত্ব হাইজ্যাক করেছে গদ্দার অধিকারী।
আরও পড়ুন-উৎসবের রেশ কাটলেই তৃণমূলের প্রচারে ঝড়, আহমদপুরে বিধায়ক অভিজিৎ
নন্দীগ্রাম-নেতাইসহ রাজ্যের বুকে ঘটে যাওয়া একাধিক গণহত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে। গোটা বাংলা জানে সেকথা। এখন সেই আন্দোলনের কৃতিত্ব হাইজ্যাক করে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা চালাচ্ছে গদ্দার অধিকারী। বাংলার মানুষ তাকে সঠিক সময়ে উচিত শিক্ষা দেবে।