প্রতিবেদন : তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। নিয়মমাফিক পান সমস্ত সুবিধা। যাতায়াত করেন বিমানে। সরকারি গাড়ি ও টেলিফোন খরচও সরকারের। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসাবে পান ভাতাও। কিন্তু ব্যবহার করেন গরিবের রেশন কার্ড। তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের রাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। একাধিক রেশন কার্ড রয়েছে তাঁর বাড়িতে।
আরও পড়ুন-বিরোধী নেতার হুমকির পরেই হল আয়কর হানা
এই খবর চাউর হতেই মিহি গলায় নাকচ করেছেন অভিযোগ। বলেন, এই সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। কিন্তু জানি না বললেই তো আর পার পাওয়া যায় না। কারণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের পিএইচএইচ রেশন কার্ডের কথা স্বীকার করেছেন স্বয়ং রেশন ডিলার। আর এই ঘটনায় রীতিমতো তোলপাড় রাজনৈতিক মহল। বিরোধী দলগুলি স্বাভাবিকভাবে কটাক্ষ করতে ছাড়ছে না। তবে এ নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বরা মুখে কুলুপ এঁটেছেন। কিছুদিন আগে রাজ্য বিজেপির বর্তমান সভাপতি বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের বিপিএল তালিকায় নাম ছিল। এ নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত মুখ লুকাতে রাজ্য বিজেপির ট্রেনি সভাপতিকে তড়িঘড়ি নাম কাটাতে হয় বিপিএল তালিকা থেকে। অর্থাৎ বিজেপিতেই দুর্নীতি।