১) ৯ নভেম্বর থেকে শুরু। ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
২) ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির ফর্ম ৬।
৩) মৃত ও ঠিকানাবদলকারীদের নাম বাতিল এবং কোনও আপত্তির জন্য ফর্ম ৭।
৪) নাম, ঠিকানা, বানান, ছবি, কোনও তথ্যবদল, প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিতকরণের ফর্ম ৮।
৫) আধার লিঙ্ক ফর্ম (Voter Application Form) ৬বি। তবে এটা স্বেচ্ছার বিষয়।
৬) ২০২৩-এর ১ জানুয়ারি যাঁদের ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাঁরাই অন্তর্ভুক্তির আবেদনের যোগ্য।
৭) আবেদন বিএলও-র কাছে জমা দিয়ে রসিদ নিন। অনলাইনেও আবেদন করা যাবে।
৮) ১ এপ্রিল, ১ জুলাই ও ১ অক্টোবর ২০২৩ যাঁদের ১৮ বছর হবে, তাঁরা ফর্ম ৬ জমা দিতে পারবেন। তবে ৫ জানুয়ারি যে তালিকা বেরোবে, তাতে এঁরা থাকবেন না। পরে যোগ হবে।
৯) ভোটার তালিকা যথাযথ ও ত্রুটিমুক্ত রাখতে বাড়ি বাড়ি সমীক্ষা করুন।
১০) কিছু অভিযোগ এসেছে, কিছু জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় সংগঠক ও পরিবারের নাম তালিকায় বাদ দেওয়া হয়েছে। সতর্ক থাকুন। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বুথভিত্তিকভাবে দলের কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের নাম ও পরিবারের সকলের নাম মিলিয়ে নিন। একজন তৃণমূল সমর্থকও যেন বাদ না যায়।
১১) বয়সের মাপকাঠি ঠিক রেখে নতুন ভোটারদের (Voter Application Form) নাম তুলতে সাহায্য করুন।
১২) কোনও সাধারণ নাগরিক এ-বিষয়ে কোনওরকম সাহায্য চাইলে পাশে থাকুন।
১৩) কেন্দ্রীয় সরকারের নাম অপব্যবহার করে কোথাও কোথাও কেউ যাতে নির্বাচন কমিশনের কাজে অন্যায় প্রভাব খাটাতে না পারে, কড়া নজর রাখুন।
১৪) ভোটার তালিকা ত্রুটিমুক্ত রাখতে সবরকম সাহায্য করুন। কোথাও আপত্তিকর কিছু দেখলেই সংশ্লিষ্ট বিভাগে এবং আপনার এলাকার ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বকে জানান। আপত্তি কিছু জানালে নির্বাচন কমিশনের অফিসারের কাছ থেকে রশিদ নেবেন।
১৫) ভোটার তালিকা স্ক্রুটিনির সময় বাড়ি বাড়ি নিবিড় জনসংযোগ রাখুন। পুরনো, বর্ষীয়ান তৃণমূল সংগঠকদের দেখলে সবিনয়ে সেই এলাকার কাজে নামতে অনুরোধ করুন। পরিবারে সব পরিষেবা আসছে কিনা জেনে নিন। কোথাও কোনও বক্তব্য থাকলে ঠিকানা ধরে ধরে নেতৃত্বকে জানান।
আরও পড়ুন-ভয়াবহ দুর্ঘটনা পুণেতে, পরপর ৪৮টি গাড়িতে ধাক্কা ট্যাঙ্কারের