প্রতিবেদন : আমি যুবশ্রী স্মরজিৎ বিশ্বাস। মণ্ডলঘাট, কাঁদোবাড়ি, জলপাইগুড়ি সদর ব্লক। আমার বয়স এখন ৩০ বছর। বৃদ্ধ বাবা কৃষ্ণ বিশ্বাস দীর্ঘদিন ধরে রুটির বেকারির পেশায় যুক্ত ছিলেন। এখন সেভাবে কাজ করতে পারেন না। বাবা অনেক কষ্ট করে আমাকে মানুষ করেছেন। দিদির বিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনজনের পরিবার আমাদের। দারিদ্র্যের সংসার টেনেটুনে চলছিল। এই অবস্থাতেই ২০১৩ সালে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যুবশ্রী প্রকল্পের আওতায় আসি। মাসে ১৫০০ টাকা পেতে শুরু করি। এই টাকা দিয়ে মোবাইল মেরামতির কাজ শিখে বর্তমানে আমি কাদোবাড়িহাটে একটি মোবাইল মেরামতির দোকান খুলেছি। স্বনির্ভর হয়েছি। সংসারের অনেক প্রতিকূলতা দূর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আমাদের জনদরদি মুখ্যমন্ত্রীকে যিনি আমাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করেছেন।