প্রতিবেদন : আমি যুবশ্রী উত্তমকুমার দত্ত। চিলা গ্রাম, বান্দোয়ান আমরা থাকি জঙ্গলমহলের প্রত্যন্ত ব্লক বান্দোয়ানের সুপুডি গ্রাম পঞ্চায়েতের চিলা গ্রামে। লেখাপড়া শেষ করে চাকরি খুঁজছিলাম।
আরও পড়ুন : দিঘার সমুদ্রের জলের রং বদল
বাবা কানাইলাল দত্ত তেমন কিছু করেন না। দরিদ্র পরিবারে নুন আনতে পান্তা ফুরোয়। একটা চাকরি পেলে সংসারের খানিকটা সুরাহা হয়। কিন্তু আবেদন করব কীভাবে! ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার খরচই বা পাব কোথায়! এমন সময় বিধায়ক রাজীবলোচন সোরেন বললেন, যতদিন না কিছু করছো, ততদিন যুবশ্রী নাও।
আরও পড়ুন : খেলা হবে, জিতবে ত্রিপুরা: বল পায়ে বোঝালেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব
দিদি বেকার যুবক-যুবতীদের জন্য মাসে দেড় হাজার টাকা দিচ্ছেন এই প্রকল্পে। উৎসাহিত হয়ে আমি যুবশ্রী প্রকল্পে আবেদন করি। এখন নিয়মিত মাসে দেড় হাজার টাকা পাচ্ছি। এই টাকাটা একজন বেকারের কাছে যে কতটা, তা বলে বোঝানো যাবে না। THANK YOU DIDI