আনন্দ নন্দী। চায়ের দোকানি
আমার বয়স এখন ৭২। থাকি তালডাংরা বাজারে রাজ্য সড়কের ধারে। পাঁচ কাঠা কৃষিজমি আছে আমার। স্ত্রী নীরুকে নিয়ে ছোট্ট একটি চায়ের দোকান চালাই।
আরও পড়ুন-ইদ্রাকপুরে ইকোট্যুরিজম
এই দোকান থেকেই সংসার চলে। দুই মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। একমাত্র ছেলে আমাদের সাহায্য করে। অতিমারির কারণে প্রচণ্ড অভাবের সম্মুখীন হই। দিশাহারা হয়ে পড়ি দোকান প্রায় অচল হওয়ায়। এই অবস্থায় দুয়ারে সরকারে আমার বার্ধক্যভাতা এবং স্ত্রীর লক্ষ্মীর ভাণ্ডার না পেলে না খেয়ে, বিনা চিকিৎসায় মরতে হত। বাস্তবধর্মী এই প্রকল্পের জন্য সরকারের মধ্যমণি দিদিকে আমাদের শতকোটি প্রণাম।