ব্যুরো রিপোর্ট: গোটা রাজ্যেই উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস। উত্তর দিনাজপুরে জেলা প্রশাসনিক কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক অরবিন্দকুমার মীনা। এক ছোট সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল করোনা বিধি মেনে। রায়গঞ্জের ঘড়ি মোড়ে ১০০ ফুটের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল। রায়গঞ্জ পুর চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান অরিন্দম সরকার-সহ কাউন্সিলাররা ছিলেন। রক্তসঙ্কট কাটাতে ইসলামপুর পুলিশ এক রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে ইসলামপুর টাউন লাইব্রেরিতে। শিবিরে আইসি সৌভিক চট্টোপাধ্যায়-সহ অন্যান্য পুলিশ কর্মী রক্তদান করেন। পুলিশ সুপার শচীন মক্কর ছিলেন।
দক্ষিণ দিনাজপুরে মধ্য রাত্রিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করল তৃণমূল কংগ্রেস বালুরঘাটের নারায়ণপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায়। শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি শ্যামল লাহা পতাকা তোলেন। ছিলেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কোঅর্ডিনেটর সুভাষ চাকী। বালুরঘাটের মোক্তারপাড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা তোলা হয়। পতাকা তোলেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি আশিস রায়। ছিলেন ললিতা টিজ্ঞা, প্রদীপ্তা চক্রবর্তী, শ্যামল লাহা, প্রীতমরাম মণ্ডল। তপন ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে তপনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়। কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা তোলেন জেলা সভাপতি গৌতম দাস। কৃষিবিপণন মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র জেলাবাসীদের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানান। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের নিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করল সৌরভ গাঙ্গুলি ফাউন্ডেশন।
জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের অফিসচত্বরে যথাযোগ্য সম্মানের সঙ্গে পালিত হল। জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। কুচকাওয়াজ করে পুলিশ, সিভিল ডিফেন্স। সরকারি প্রকল্পের একাধিক ট্যাবলো ছিল এদিন।
উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগর ব্লকের ৭নং ওয়ার্ড যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুকান্ত রায়ের উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত হল।
হুগলি জেলা গ্রামীণ পুলিশের দপ্তর কামারকুণ্ডুতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন পুলিশ সুপার আমনদীপ। হুগলি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলাশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক পি দ্বিপপ্রিয়া। ব্যান্ডে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করে আরক্ষা বাহিনীর পুলিশ ব্যান্ড। ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।