প্রতিবেদন : মোদি সরকারের কৃষক-শ্রমিক ও জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে দেশজুড়ে দু’দিনের ধর্মঘটের প্রথমদিনে সোমবার বেশিরভাগ রাজ্যে জনজীবন ছিল প্রায় স্বাভাবিক। মূলত বামশাসিত কেরলে ধর্মঘটের প্রভাব পড়েছে সবচেয়ে বেশি। তবে এদিন কেরল হাইকোর্ট রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছে। কোর্টের নির্দেশ, সরকারি কর্মচারীরা যাতে ধর্মঘটে যোগ না দেয় সে বিষয়ে সরকার যেন যথাযথ পদক্ষেপ করে।
আরও পড়ুন-নিষেধাজ্ঞাই বিকল্প
কারণ সরকারি কর্মচারীদের ধর্মঘট অংশ নেওয়া বেআইনি। জয়েন্ট ফোরাম অফ সেন্ট্রাল ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কেরল, পুদুচেরি, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ওড়িশা, অসম, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ডে ধর্মঘট সফল হয়েছে। মহারাষ্ট্র, ছত্তিশগড়, পাঞ্জাব, রাজস্থান, মেঘালয়ের মতো কয়েকটি রাজ্যে শিল্পাঞ্চলেও ধর্মঘটের প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে ব্যাঙ্ক কর্মীরা ধর্মঘটে শামিল হওয়ায় বেশিরভাগ রাজ্যেই ব্যাঙ্ক পরিষেবায় যথেষ্ট বিঘ্ন ঘটে। এটিএমগুলি বন্ধ ছিল।