প্রতিবেদন : হাইকোর্টের নির্দেশে চারটি ধর্ষণ মামলার তদন্ত শুরু করল কলকাতা পুলিশ। মাটিয়ায় নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনায় বসিরহাট পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৌতম বন্দ্যোপাধ্যায়, তদন্তকারী অফিসার তাপস ঘোষ, সিআই স্বরূপনগর তিতাস কুমার মিত্রকে লালবাজারে ডেকে পাঠান দময়ন্তী সেন-সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন-হাঁসখালি-কাণ্ড গ্রেফতার হল আরও এক
এই ঘটনায় বসিরহাট পুলিশ জেলার পুলিশ তৎপরতার সঙ্গে কাজ করে দুই অভিযুক্তকে এরই মধ্যে গ্রেফতার করেছে। মাটিয়া ধর্ষণকাণ্ডে মোবাইল দেওয়ার নাম করে কিশোরীকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও ইংরেজবাজার ও দেগঙ্গার ঘটনায় মোট ৬ আধিকারিককেও তলব করেছে লালবাজার। শনিবার বিকেলে মালদহের ইংরেজবাজার এবং দেগঙ্গা ধর্ষণকাণ্ডের তদন্তকারী মোট ছয় আধিকারিককে তলব করা হয়। গত ২৭ মার্চ ইংরেজবাজারের ওই নাবালিকা বাড়িতে একা ছিল। সেই সুযোগে প্রতিবেশী যুবক রাইহান শেখ ছাত্রীর মুখ-হাত বেঁধে, আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর ট্রেনে চেপে ভিন রাজ্যে পালানোর ছক কষে অভিযুক্ত। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়।