প্রতিবেদন : অধ্যাপকদের দুটি সংগঠনের মতাদর্শ এক। একটি সরকারি। আরেকটি সরকারি অনুদান প্রাপ্ত। ডব্লুবিসিইউটি এবং এবিএসজিসিটিএ এই দুটি সংগঠন এতদিন আলাদাভাবে সাংগঠনিক কাজ করলেও এখন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের ছাতার তলায় একই সঙ্গে কাজ করবে। শুক্রবার তৃণমূল ভবনে অধ্যাপকদের দুটি সংগঠনকে নিয়েই বৈঠকে বসেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এদিন দুপুর থেকে দীর্ঘ সময় ধরে দফায় দফায় বৈঠক চলে।
আরও পড়ুন-তথ্যচিত্রে উৎপল
শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, দুটি সংগঠন আলাদা ছিল, আলাদাই থাকছে, তাদের অস্তিত্বও আলাদা। কিন্তু এখন থেকে তারা তৃণমূল কংগ্রেসের ছাতার তলায় একসঙ্গে সাংগঠনিক কাজ করবে। এবারে ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে একাধিক অধ্যাপককে দেখা যাবে। মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কথায়, নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। বেশ কয়েকজন অধ্যাপক ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন। অধ্যাপকদের দুটি সংগঠন মিলে এই তালিকা তৈরি করছেন। প্রতি শুক্রবার তৃণমূল ভবনে বিকেল ৪টে থেকে ৬টা পর্যন্ত বসবেন ব্রাত্য বসু। থাকবেন ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরাও। অধ্যাপকরাও আসবেন। কারও কোনও সমস্যা থাকলে এখানে এসে জানাতে পারেন।
আরও পড়ুন-হারানো দিনের স্মরণীয় নায়িকা দীপ্তিময় দীপ্তি
ব্রাত্য বসু বলেন, প্রশাসনিক স্তরে কলেজে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকরাই আমাদের চোখ। কলেজে-বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় কার কী সমস্যা হচ্ছে, কী প্রয়োজন এই অধ্যাপকদের সংগঠনের মাধ্যমেই আমরা জানতে পারব এবং সেই অনুযায়ী সমস্যার সমাধানও হবে। সাংবাদিক বৈঠকে ছিলেন, অধ্যাপক কৃষ্ণকলি বসু, শিবরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়, স্বপন সরকার-সহ অন্যরা।