প্রতিবেদন : টেট পাশ করা মানেই চাকরি নয়। স্পষ্ট বার্তা দিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। মঙ্গলবার তিনি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশে জানিয়েছেন, টেট একটি যোগ্যতামান নির্ণায়ক পরীক্ষা। বিধি মেনেই বোর্ড নিয়োগ করবে। দু’বছরের মধ্যে যোগ্য দাবিদার সমস্ত টেট উত্তীর্ণকে চাকরি দেওয়া হবে। এ বছর ইন্টারভিউয়ের তিন মাসের মধ্যে নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ করা হবে। প্রতিবছর প্রাথমিকে দু’বার করে নিয়োগ হবে। মেধাতালিকা স্পষ্টভাবে প্রকাশ করা হবে।
আরও পড়ুন-কোর্টে মুখ পুড়ল ইডির
পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল পর্ষদের অবস্থান সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন। নিয়োগ বিতর্ক সমূলে উৎপাটিত করতে তিনি বলেন, আইন মেনে পর্ষদ কাজ করবে। বিধি মেনে নিয়োগ করবে। বছরে টেট হবে দু’বার। সবটাই হবে স্বচ্ছতার সঙ্গে। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে, টেট পাশ করা মানেই চাকরির অধিকার অর্জন নয়। টেট যোগ্যতামান নির্ণায়ক পরীক্ষা। ফলে কেউ ২০১২, ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে পাশ করেছেন মানেই তাঁকে চাকরি দিতে হবে তেমনটা নয়। ২১ তারিখ থেকে রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে। গৌতমবাবু বলেন, অনেকে বসে আছেন। তাঁদের দাবি, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হোক। তাঁদের অনুরোধ মেনে নিয়েই পর্ষদ ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণদের আবেদনের নির্দেশ দেন।