দেবর্ষি মজুমদার, রামপুরহাট: ভূত চতুর্দশীতে গৃহস্থের বাড়িতে আর মাটির প্রদীপের তেমন কদর নেই! কৌলিন্যে ঐতিহ্যবাহী হলেও। মাটির প্রদীপের কারিগর সঞ্জয় পণ্ডিতের গলায় ক্ষোভ। রামপুরহাট পুরসভার ১ নং ওয়ার্ডের শ্রীফলা রোডে এক ঘর কুমোরের বাস। নেই নিজস্ব জায়গা। তাই রাস্তার ধারেই সরকারি জায়গায় খুঁজে নিয়েছেন একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই।
আরও পড়ুন –মন্তেশ্বর মেতেছে সুউচ্চ মাকালীতে
কুমোর সঞ্জয়রা তিন ভাই। আদি বাড়ি বিহারের ভাগলপুর জেলার পয়সরাহা গ্রামে। বিয়াল্লিশ বছর আগে এখানে বসবাস শুরু করেন। রোজগার কম বলে অনেকেই জাতব্যাবসা ছেড়েছেন। ১৩ কিমি দূরে বৈধরা গ্রামের ব্রহ্মাণী নদের ধার থেকে বেলে মাটি আনতে ট্রাক্টার প্রতি হাজার টাকা লাগে। এতে ষাট হাজার ভাঁড় ও তারও বেশি প্রদীপ তৈরি হয়। কিন্তু ফ্যান্সি জিনিস, টুনির দাপটে কাহিল প্রদীপ।