প্রতিবেদন : রাত পোহালেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার ৬৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। হিমাচল প্রদেশের প্রবণতা বলছে, সেখানে প্রতি ৫ বছর অন্তর সরকার পাল্টায়। রাজ্যে ক্ষমতা রয়েছে বিজেপি। ৫ বছর আগে একাধিক প্রতিশ্রুতি দিয়ে হিমাচলের ক্ষমতা দখল করেছিল গেরুয়া দল। কিন্তু তারা প্রতিশ্রুতি পালনে পুরোপুরি ব্যর্থ।
আরও পড়ুন-রাশিয়ার আশ্বাস
এবার বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানবিরোধী হওয়া প্রবল। পাশাপাশি রাজ্যে ক্ষমতা ধরে রাখতে এবার বহু বিধায়ককে টিকিট দেয়নি গেরুয়া দল। টিকিট না পাওয়া বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতাদের অনেকেই এবার নির্দল হয়ে লড়ছেন। এই গোঁজ প্রার্থীদের ভোট কাটাকুটির বাধা টপকে বিজেপি কতটা সফল হতে পারবে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। খোদ মোদির ফোনেও কাজ হয়নি, অনড় নির্দল প্রার্থীরা। হিমাচল প্রদেশে যুব সম্প্রদায়ের বেশিরভাগই সেনাবাহিনীতে চাকরি করেন।
আরও পড়ুন-মেদিনীপুরে কর্মীদের কড়া বার্তা জুন মালিয়ার
মোদি সরকার চলতি বছর সেনায় নিয়োগের জন্য চালু করেছে অগ্নিপথ প্রকল্প। সেনায় চুক্তিভিত্তিক অনিশ্চিত প্রকল্প শুরু করায় রাজ্যের যুব সম্প্রদায় মোদি সরকারের উপর প্রবল ক্ষুব্ধ। সেই ক্ষোভ যদি ইভিএমে প্রতিফলিত হয় তবে বিজেপির কপালে যে যথেষ্টই দুঃখ আছে তা না বললেও চলে। প্রধানমন্ত্রী মোদি ও ভূমিপুত্র নাড্ডা একাধিক জনসভা করেছেন৷ তারপরেও ক্ষমতায় ফেরা নিয়ে আশঙ্কা বিজেপি শিবিরে৷