প্রতিবেদন : পশ্চিম বর্ধমান থেকে মালদার রতুয়া, নন্দীগ্রাম থেকে পান্ডবেশ্বর, বাঁকুড়ার সোনামুখি থেকে উত্তরের কোচবিহার (Maldah- Coochbihar- Bankura- TMC) বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটার পর একটা সভায় রবিবার দিনভর জুড়ে আছড়ে পড়ল জনস্রোত। একদিকে মালদার রতুয়ার জনসভার জনসমুদ্রকে সাক্ষি রেখে বিজেপি ছেড়ে নেতা-কর্মী মিলিয়ে অন্তত পাঁচশো জন তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদানের লিখিত আবেদন জানালেন। তেমনি উত্তরের কোচবিহারে নিশিথ প্রামাণিক, জন বার্লাদের মতো ক্রিমিনালরা এখন বিজেপির নেতা তার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদে সামিল হলেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। আবার রবিবার পশ্চিম বর্ধমানের পান্ডবেশ্বর (Maldah- Coochbihar- Bankura- TMC) বাঁকুড়ার সোনামুখি জুড়ে কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতি – এজেন্সি রাজ সহ বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে গর্জে ওঠেন দলীয় নেতৃত্ব। সব জেলাতেই হয় জনসভা। এছাড়া পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে আগামী ৩ ডিসেম্বর কাঁথিতে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের জনসভাকে কেন্দ্র করে একধিক প্রস্তুতি সভা-মিছিল- এর বাইরেও চাটাই বৈঠক জারি রয়েছে গত কয়েকদিন ধরে।
পশ্চিম বর্ধমানে সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা – মন্ত্রী মলয় ঘটক, মালদায় সাবিনা ইয়াসমিন – আবদুল রহিম বক্সি বাঁকুড়ার সোনামুখিতে সায়ন্তিকা – জয়প্রকাশ মজুমদার – পূর্ব মেদিনীপুরে কুণাল ঘোষ। সব মিলিয়ে বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে একাধিক ভিড়ে ঠাসা জনসভা হলো রবিবার দিনভর।
আরও পড়ুন-বৈঠকে দুই সাংগঠনিক জেলার নেতৃত্ব, নন্দীগ্রাম-সহ সর্বত্র প্রচার তুঙ্গে