সুখেন্দুশেখর রায়
মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল সরকার ৬৩টি জনমুখী
কর্মসূচি ও পরিষেবা বাংলার সাড়ে ৮ কোটি মানুষের কাছে ‘দুয়ারে সরকার’-এর মতো অভিনব পদ্ধতিতে পৌঁছে দিচ্ছে। এর আগে রাষ্ট্রপুঞ্জ তথা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এমন উন্নয়নের ধারাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ডে রাজ্য সরকারকে ভূষিত করায় আমরা খুশি। আশা করব, দুর্মুখেরা এখন কিছুদিন বিশ্রাম নেবেন।
আরও পড়ুন-জল জমার দুর্ভোগ কমাতে রাজ্যের উদ্যোগ ৩৮ কোটিতে খাল সংস্কার
অরূপ রায়
বামফ্রন্ট সরকারকে বলা হত কোমায় চলে যাওয়া সরকার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন গতিতে, স্বচ্ছভাবে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন রাজ্যকে। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে প্রশাসন জেলা থেকে শুরু করে ব্লক স্তরে পৌঁছে গিয়েছে। দুয়ারে সরকারের পরিষেবা তারই অঙ্গ। দেরিতে হলেও কেন্দ্রীয় সরকার সত্যিটাকে মেনেছে। এজন্য ধন্যবাদ।
আরও পড়ুন-কাজ না হওয়ায় বিজেপির উপর ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা, তালা ঝুলল পঞ্চায়েত অফিসে
পুলক রায়
দুয়ারে সরকার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প। আর এই প্রকল্পকে স্বীকৃতি জানিয়েছে বাংলার মানুষ। মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলা জুড়ে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ চলেছে। পরিষেবা পাচ্ছেন মানুষ। বিরোধীদের যোগ্য জবাবও দিয়েছেন বাংলার মানুষ। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারও মানল দুয়ারে সরকারের সাফল্যকে।
আরও পড়ুন-শুভেন্দুকে কড়া বার্তা বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের
ডাঃ শান্তনু সেন
নির্বাচনের আগে অনেকেই দুয়ারে সরকারকে যমের দুয়ারে বলে কটাক্ষ করেছে। করেছেন অপপ্রচারও। এবার তাঁদের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার পুরস্কৃত করল রাজ্য সরকারকে। বলা ভাল, বাধ্য হল স্বীকৃতি দিতে। কিন্তু রাজ্যের কোটি কোটি মানুষ দুয়ারে সরকারের প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন। এই প্রকল্পকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বাংলার মানুষের প্রত্যাশাও। কারণ এক ছাদের তলায় মিলছে নানান সুবিধা। আমি মনে করি কন্যাশ্রী প্রকল্প নেদারল্যান্ডে যেভাবে রোল মডেল হয়েছে এই দুয়ারে সরকার আগামী দিনে ভারতবন্দিত হওয়ার পর বিশ্ববন্দিত হবে। বাংলার উন্নয়ন এগিয়ে চলেছে মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে। মানুষের আস্থাও রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি।