সংবাদদাতা, শিলিগুডি় : ফের পাহাড় ভাঙার চক্রান্ত। পাহাডে় গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। একের পর এক নির্বাচন হচ্ছে গণতন্ত্রের পথে। অর্থাৎ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। উন্নয়নের দামামা বেজে গিয়েছে পাহাড় জুড়ে। বিমল গুরুংরা এখন অপ্রাসঙ্গিক। বিজেপির সাংসদ থাকলেও তাঁদের রাজনীতি হল পাহাড়ে অস্থিরতা তৈরি করা। কিন্তু মানুষ তাঁদের পরিত্যাগই করেছে। দার্জিলিংয়ে বিজেপির সঙ্গে বিমলের গোপন বোঝাপড়া হচ্ছে। মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এই প্রসঙ্গেই জানিয়ে দিয়েছেন এসব গুরুত্বহীন। পাহাড় হাসছে। মুখ্যমন্ত্রীর দেখানো পথেই পাহাড় জুড়ে এখন উন্নয়ন। তৈরি নতুন নতুন কর্মসংস্থান। তাই আমরা ওই সবকে কোনও গুরুত্বই দিচ্ছি না। বিজেপির মদতে ফের বাংলাকে ভাগ করার চক্রান্তে গোর্খাল্যান্ডের নামে আন্দোলনের পথে নামছে মোর্চা।
আরও পড়ুন-নেতাজিকে যোগ্য সম্মান দেয়নি ফব
কিছুদিন ধরেই পাহাড়ে গোর্খাল্যান্ড ইস্যু নিয়ে আওয়াজ উঠতে শোনা যাচ্ছে। রাজনৈতিক অস্তিত্ব ক্রমশ তলানিতে পৌঁছেছে বিমল গুরুংয়ের। তাই এবার বিনয় তামাং ও অজয় এডওয়ার্ডকে সঙ্গে নিয়ে গোর্খাল্যান্ডের নামে পাহাড়ে আন্দোলনের প্রস্তুতি শুরু করছে। ইতিমধ্যে দার্জিলিংয়ে এই বিষয়েও একটি মিটিং করেছে তারা। সোমবার ফের এই বিষয় নিয়েই মিটিং হয় কালিম্পঙে। যদিও এই সমস্ত বিষয় নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বলেন, আমরা চিরকাল বাংলাকে এক রাখার পক্ষে। অনেকে অনেক কিছু করবে ও বলবে। পৃথিবীর কোনও শক্তি নেই বাংলাকে ভাগ করার। এই কথা আমাদের মুখ্যমন্ত্রী আগেই তা বলেছেন।