প্রতিবেদন : নিক্কি যাদব হত্যাকাণ্ডে (Nikki Yadav Murder Case) ক্রমশ সামনে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। নিক্কিকে খুনের পর তাঁর দেহ লুকোতে নাকি সাহায্য করেছিলেন দিল্লি পুলিশেরই এক কনস্টেবল। এমনটাই দাবি দিল্লি পুলিশের (Delhi Police)। তবে যে কনস্টেবলের বিরুদ্ধে নিক্কিকে খুন এবং তাঁর দেহ লোপাটে সাহিলকে সহযোগিতা করার অভিযোগ উঠছে, তিনি আর কেউ নন, সাহিলেরই তুতো ভাই নবীন। পুলিশের দাবি, নিক্কিকে রীতিমতো পরিকল্পনা করেই খুন করা হয়েছে। সাহিল ও অন্যদের জেরা করে তদন্তকারী আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, সাহিলের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর নিক্কির দেহ ধাবা থেকে সরিয়ে লোপাট করে দেওয়া হবে এমনই পরিকল্পনা করেছিল অভিযুক্তরা।
আরও পড়ুন:তুরস্কে উদ্ধারের গতিতে ক্ষোভ
সূত্রের খবর, অভিযুক্তরা ভেবেছিল সাহিলের বিয়ে নিয়ে সকলেই কয়েকদিন ব্যস্ত থাকবে। ধাবাতেও এই ক’দিন বাড়ির কেউই যাবে না। তাই বিয়ের অনুষ্ঠান মিটে গেলেই নিক্কির (Nikki Yadav Murder Case) দেহ সরিয়ে ফেলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সাহিল বিয়ের ঠিক আগের দিনই নিক্কিকে খুন করার পরিকল্পনা করে। নিক্কিকে খুনের পর তাঁর দেহ ফ্রিজের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখার বিষয়টিও আগে থেকে চূড়ান্ত করা ছিল। কারণ তারা জানত যে, ফ্রিজে দেহ রাখলে পচন ধরবে না।